বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১৩ অপরাহ্ন
মেঘনা পোস্ট ডেস্ক রিপোর্ট
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার ৫নং সদর ইউনিয়নের কাজিরগাঁও গ্রামে সি—এস, বি—এস ও খতিয়ান রেকর্ড ভুক্ত এনানুল হকের ২৩ শতাংশ সম্পত্তি জাল দলিলের মাধ্যমে আব্দুল করিমের বিরুদ্ধে খারিজ করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে জেলা আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী এনামুল হক।
পরে জাল দলিলের মাধ্যমে খারিজ করা হয়েছে মর্মে ওই খারিজ বাতিলের জন্য হাজীগঞ্জ উপজেলা ভূমি অফিসেও একটি অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।
ভুক্তভোগী এনামুল হক জানান, তিনি নাবালক থাকা অবস্থায় তার বাবা মৃত এমদাদুল হক সাব কলা দলিলের মাধ্যমে ২৫ শতাংশ সম্পত্তি রেখে যান। ১৯৯৬ সালে তার বাবা মারা যায়। পরে ২০০৬ সালে তিনি প্রবাসে পাড়ি জমান।
এরপর একাধিকবার দেশে আসলেও ২০২২ সালে এসে জনমূখে শুনেন তার সম্পত্তির মালিক আব্দুল করিম নামের আরেকজন।
ভুক্তভোগী এনামুল হক জানান, এসব শুনে সম্পত্তির দলিল ও বি, এস ৬৩ কাজিরগাঁও মৌজায় সি,এস/ এস,এ ৭৫৫ দাগের বি, এস ২৫৩৬ দাগের ২৫ শতাংশ সম্পত্তির মালিক তিনি। কিন্তু আব্দুল করিম ৪৯০৭/২০২০—২১ ইং মুলে খারিজ ১৩২৯ নং খতিয়ান সৃজন করেন।
আব্দুল করিমের কাছে থাকা সম্পত্তির দলিলে থাকা স্বাক্ষর এনামুল হকের না, কে বা কাহারা এই স্বাক্ষর জাল করেছে এমনটাই দাবী করেন এনামুল হক। অবৈধ পন্থায় খারিজ করা আব্দুল করিমের কাছ থেকে নিজ সম্পত্তি ফের চান এনামুল হক।
এদিকে অভিযুক্ত আব্দুল করিম মুঠোফোনে জানান, ১৯৮৫ সালে তার বাবা মৃত এমদাদুল হক এই সম্পত্তি ক্রয় করেন। আর এনামুল হকের জন্ম ১৯৮৬ সালে।
কিন্তু নকল জন্ম নিবন্ধন তৈরি করে ১৯৮৪ সালে জন্ম বলে দাবী করেন। তার কাছ থে ১৯৯৯ সালে এই সম্পত্তি ক্রয় করি। যার সাক্ষী এনামুল হকের বড় ভাই।
এখন ২৫ বছর পর আমার নামে মামলা দিয়ে বলছে এই সম্পত্তি তিনি বিক্রয় করেনি। তার স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে।
আব্দুল করিম আরো জানান, এনামুল হক নিজে স্বাক্ষর করে এই সম্পতি ১৯৯৯ সালে ৪০ হাজার টাকা শতাংশে এনামুল হক বিক্রয় করে দেন তার কাছে